সরাসরি সাধারণ জনগণ সেবা পাওয়ার কোন সুযোগ নাই। শুধুমাত্র ময়না তদন্তের রিপোর্ট ও শারীরিক যোগ্যতা/অযোগ্যতার সনদ বোর্ড গঠন পূর্বক ষ্টেনো টাইপিষ্ট এর মাধ্যমে যথাস্থানে প্রেরণ করা হয়।
জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান সমূহের মাধ্যমে সাধারণ জনগন শারীরিক সমস্যা নিয়ে জরুরী বিভাগে আগমন করবেন। কর্তব্যরত চিকিৎসক চিকিৎসার পর ভর্তি যোগ্য রোগী ভর্তি করবেন এবং ভর্তি অযোগ্য রোগীকে চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দিবেন। জেলায় ৯টি আর.ডি’র আউট ডোর সার্বক্ষনিক খোলা থাকে (সরকারী ছুটির দিন ছাড়া)। এ লক্ষ্যে একজন মেডিকেল অফিসার, একজন উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার, একজন মেডি: টেক: (ফার্মাসিষ্ট) ও একজন এম.এল.এস.এস নিয়োজিত আছেন। এছাড়া মাঠ পর্যায়ে স্বাস্থ্য সহকারী ও সিএইচসিপি গণের মাধ্যমে ইপিআই, বিসিসি, আইএমসিআই, এএনসি/পিএনসি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্য সচেতনতা মূলক সেবা পাবেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস